5.0

5/5

ফরমটি বাংলা অথবা ইংরেজিতে পূরণ করুন

পণ্যের বিবরণ ও মূল্য

Product Subtotal
Sundarban Honey – সুন্দরবনের মধু (1 kg)  × 1 1,290.00৳ 
Subtotal 1,290.00৳ 
Shipping
Total 1,290.00৳ 
  • ক্যাশ অন ডেলিভারি

Your personal data will be used to process your order, support your experience throughout this website, and for other purposes described in our privacy policy.

বাংলাদেশের একমাত্র সুন্দরবনেই শতভাগ অর্গানিক মধু পাওয়া যায়। সুন্দরবন মানব সৃষ্ট বন নয় এবং সুন্দরবনের কোন গাছে কোন কীটনাশক বা রাসায়নিক সার প্রয়োগ করা হয় না। এই ম্যানগ্রোভ বনে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবেই গাছপালা গুলো বেড়ে ওঠে। এবং মৌমাছির দল এসকল গাছের ফুল থেকে পুস্পরস সংগ্রহ করে মৌচাকে মধু হিসেবে জমা করে। এজন্য সুন্দরবনের চাকের মধু শতভাগ অর্গানিক এবং গুনে-মানে সবচেয়ে সেরা।

সুন্দরবনের মধু উৎপাদনের সময় সাধারণত মার্চ মাসের শেষের দিক থেকে জুন মাস পর্যন্ত। এই সময়ে সুন্দরবনে মৌমাছি প্রধান চারটি ফুল থেকে উল্লেখযোগ্য মধু সংগ্রহ করে। খলিশা, গড়ান, কেওড়া ও বাইন। সাধারণত এসব ফুলের মধু

সুন্নাহ হাট সবসময় চেস্টা করে বিশ্বস্ততার আস্থায় মানুষের নিকট খাঁটি নির্ভেজাল পণ্য সরবারাহ করার। সুন্নাহ হাটের উদ্দেশ্য মানুষের উপকার করে সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি অর্জন, পুঁজিবাদী সমাজব্যবস্থার মতন শুধু মুনাফা অর্জন নয়। আর তাই আমাদের এই পথ চলায় আপনাদের ভালোবাসা, সাপোর্ট, দোয়া এবং সেই সাথে কিছু অভিযোগ ও পরামর্শের প্রয়োজন। আশা করি আপনারা আমাদের সাথে থেকে আমাদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে ভূমিকা রাখবেন এবং আরো অসংখ্যা মানুষের উপকার করার পথ তৈরী করবেন। জাজাকাল্লাহ খাইরান।
সুন্নাহ হাট এডমিন
সুন্নাহ হাট একটি আই গ্রুপের প্রতিষ্ঠান
সম্মানিত কাস্টমারবৃন্দ যা বলছে
সুন্নাহ হাটের সুন্দরবনের মধু খুবই সুস্বাদু। বাজারের সেরা প্রাইসে আসলে তারা মধু বিক্রি করছে। এমন প্রাইসে এমন ভালো মানের মধু পাওয়া যাবে না।
Mehdi Hasan
Customer
তাদের থেকে মধু, সিয়া সিড এবং পিংক সল্ট নিয়েছিলাম। আলহামদুল্লাহ আমার যে শারীরিক কিছু দুর্বলতা, হাটা চলায় ব্যাথা জনিত স্যমসা গুলো আর নেই সাথে আমার অতিরিক্ত পেটের চর্বি অনেকটা কমে এসেছে আর তাদের মধু খুবই সুস্বাদু এবং মানের।
Marjia Rahman
Customer
জ্বি, আপনাদের লিচু মধু কালকে পেয়েছি ভালো লেগেছে। আপনাদের কাছে কি কালোজিরা মধু আছে?
Ali Mahdi Noor
Ali Mahdi Noor
Customer

যেকোন প্রয়োজনে, পরামর্শে কিংবা অভিযোগে যোগাযোগ করুন!!

মধু ও সুন্নাহ হাট নিয়ে কিছু জিজ্ঞাসা??

মধু জমে গেলেই সেই মধু খাঁটি না ভাবা ভুল । মধু বিভিন্ন কারনে জমে যেতে পারে। সরিষা, লিচু ফুলের মধু শীতকালে জমে যায় । মধু ফ্রিজে রাখলে জমে যেতে পারে আবার অনেক সময় জমে না। মধুর প্রধান উপাদানগুলোর মধ্যে আছে সুক্রোজ এবং গ্লুকোজ। গ্লুকোজ সুযোগ পেলে জমাট বাধবেই। একে বলে ক্রিসটালাইজেশন। বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন ফুলের মধু জমাট বাধতে দেরী হতে পারে। যেমন – আসল সুন্দরবনের মধুতে পানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় এটা জমাট বাধে না। কিন্তু যে মধুতে পানির পরিমান কম থাকে, তা সময়ের সাথে সাথে ক্রিস্টালাইজড হতে শুরু করে। বিভিন্ন ফুলের মধুর বেশির কারণে বা ময়েশ্চারের কম বেশির কারণে জমাট বাধতে সময় নেয়। গ্রেড কম

অবশ্য ই আসতে পারে। সব মধুতে পিঁপড়া লাগে না। প্রসেসিং মধু তে পিঁপড়া আসতে পারে। পিঁপড়া আসলেই সন্দেহ করার কোন কারণ নাই। মিষ্টি বস্তুতে পিঁপড়া ধরবেনা এটাতো কল্পনা করা যায় না, পিঁপড়া ওই সকল জায়গায় বেশি আকৃষ্ট যেখানে সুক্রোজ ও গ্লুকোজ থাকে। মধুর প্রধান দুইটা উপাদান হল সুক্রোজ ও গ্লুকোজ।

মধুতে আগুন ধরলে আসল মধু, ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। মধুর সাথে মোম মিশিয়ে যদি তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয় তবে মধুতে খুব সহজেই আগুন জ্বলবে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই মোমটা যদি মধুতে না মিশিয়ে চিনির শিরাতে মিশিয়ে দেই, তাহলেও একই ফল পাবেন। নিজেই পরীক্ষা করে দেখুন।

মধুর ঘনত্ব-ভিত্তিক টেস্টের বিষয়টি ভিত্তিহীন। কারণ, মধু পাতলাও হতে পারে। যেমন – বরই এবং সুন্দরবনের ফুলের মধুতে ময়েশ্চারের পরিমাণ বেশি থাকে, এজন্য তা পাতলা হয় এবং প্রচুর গ্যাস হয়। সিজনাল কারণে ময়েসচারের তারতম্য থাকলে মধুর ঘনত্ব পরিবর্তন খুবই স্বাভাবিক। একারণে পানিতে ঢেলে পরীক্ষা, আঙ্গুলের নখে নিয়ে পরীক্ষা, টিস্যু বা নিউজপ্রিন্ট কাগজে নিয়ে পরীক্ষা করার ফলাফল মোটেও সঠিক ফলাফল দিতে সক্ষম নয়।

মধুর বিজনেস শুরু করার পূর্বে আমি যখন মধু কিনতাম নিজে খাওয়ার জন্য, তখন আমি নিজেও অনেক পরীক্ষা করতাম যেমনঃ আগুন পরীক্ষা, পানি পরীক্ষা, ফ্রিজিং পরীক্ষা, চুন পরীক্ষা ও পিঁপড়া পরীক্ষা সহ বিভিন্ন পরীক্ষা। এবং এই পরীক্ষা করার মাধ্যমে আমি খাঁটি মধু এবং ভেজাল মধুর মধ্যে পার্থক্য করার চেষ্টা করতাম।

কিন্তু কখনো মনে হতো মধু খাঁটি আবার কখনো মনে হতো মধু ভেজাল। আর এই মধু চেনার উপায় গুলো আমি কোথায় পেয়েছিলাম জানেন? এই উপায় গুলো আমি আমার আশে পাশের মানুষজনদের কাছ থেকে শুনে শুনে শিখেছিলাম আর কিছু শিখেছিলাম গুগল অথবা ইউটিউব থেকে। কিন্তু বড় আশ্চার্যের বিষয় হচ্ছে, আমি কখনো জানতেই চাইনি আমি যেই পরীক্ষা গুলোর মাধ্যমে খাঁটি মধু বা ভেজাল মধু যাচাই করছি, আদৌ সেই পরীক্ষা গুলোই সঠিক কি না? বা বিজ্ঞান সম্মত কিনা?

আমি অনেকদিন যাবত এই প্রচলিত পরীক্ষা গুলো নিয়ে গবেষণা করেছি। এবং গবেষণা করে অবশেষে বুঝতে পারলাম, আমাদের মাঝে প্রচলিত যত ঘরোয়া পরীক্ষা আছে খাঁটি মধু চেনার উপায় নিয়ে তা সবই কুসংস্কর বা ভুল পরীক্ষা। সুতরাং এই পিঁপড়া পরীক্ষা দিয়েও মধু খাঁটি বা ভেজাল কিছুই বোঝা যাবে না।

বিবিসি বাংলা থেকে নেওয়াঃ
নানা কারণেই উপকারী এই মধু নিয়ে ক্রেতাদের অভিযোগ আর সন্দেহ আছে অনেক। মধু খাঁটি নাকি ভেজাল? আবার যে মধুর কথা বলা হয়েছে আসলেই সেটা দিয়েছে তো, এমন নানা প্রশ্ন দেখা যায়।

“মধু চেনার উপায় হল তিনটা।স্বাদ, বর্ণ ও গন্ধ,” বলেন মধু গবেষক আরিফুল ইসলাম।

তার মতে, মধু চেনার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতাই আসল। কোনটার কী স্বাদ এটা মনে রাখা জরুরি।তিনি বলেন, “সুন্দরবনের মধুতে একটা বুনো গন্ধ থাকে।”

একটা মধুর সাথে আরেকটা মধুর পার্থক্য নির্ভর করে দুটি বিষয়ের উপর। উদ্ভিদের ভিন্নতা আর মৌমাছির জাতভেদে মধুর পার্থক্য হয়ে থাকে।

বিক্রেতা রুবেল আহম্মেদ জানান, “একেক ফুলের মধুর ঘ্রাণ একেকরকম। খেতে গেলে বরই, লিচু এগুলোর ঘ্রাণ চলে আসে।”

তবে সবাই একমত মধু চেনার সবচেয়ে ভালো উপায় হল ল্যাব টেস্ট। কিন্তু বাংলাদেশ সেই সুবিধা খুব একটা নেই।

এছাড়া নানান প্রচলিত যে সব উপায়ে অনেকে মধুর গুণাগুণ বিচার করেন, সেটাতে আপত্তি আছে বিশেষজ্ঞদের।

“এই যে আগুন দেয়া, পানিতে দেয়া এগুলোর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই,” আরিফুল ইসলাম বলেন।

“মধুতে প্রাকৃতিকভাবেই চিনি থাকে আর চিনি থাকলে তো পিঁপড়া খাবেই। আর আগুন ধরার বিষয়টি হল মৌমাছি প্রাকৃতিকভাবে চাকে মোম তৈরি করে, ফলে আগুন তো ধরবেই। ল্যাব টেস্ট ছাড়া তাই উপায় নেই”, জানাচ্ছেন তিনি।

আর রুবেল আহম্মেদ জানান, “মধু জমে গেলে খাঁটি না এই ধারণাটা ভ্রান্ত। আর মধু পানিতে মেশে কি মেশে না এটা মধুর ঘনত্বের উপর নির্ভর করে।”

তবে তিনি বলেন, সুন্দরবনের মধু সাধারণত জমবে না, ফ্রিজে থাকলেও না – বরং ঘনত্ব বাড়বে। তবে বেশি দিন ফ্রিজে রাখলে মধুর গুণাগুণ নষ্ট হয়ে যায়। তাই মধু যতোটা সম্ভব টাটকা খাওয়াই ভালো। আর ৩-৪ মাস পর সব মধুই লাল বর্ণ ধারণ করে।

এছাড়া মি. রুবেল আরেকটা তথ্য দেন, সেটা হল খাঁটি মধু পরিশোধন ছাড়া রেখে দিলে উপরে অনেকটা ফেনার মতো একটা স্তর পরে, যা ভেজাল মধুতে হয় না।

তথ্য সুত্রঃ বিবিসি বাংলা 

আপনার যদি অন্য কোথাও মনে হয় যে তারা ভালো খাঁটি পণ্য বিক্রি করছে এবং আপনি সেখান থেকে নিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন তাহলে আপনি অবশ্যই তাদের কাছ থেকে নিতে পারেন। আমাদের কাছ থেকে ছাড়া আপনি আর কোথাও খাঁটি পণ্য পাবেন না আমারা এই ধারনায় বিশ্বাসী না।  তবে আমরা সুন্নাহ হাট কিছু নিদিষ্ট কারনে হয়তো অন্য অনেকের থেকে এগিয়ে থাকব যেমন – বাংলাদেশ সহ বিশ্বে বর্তমানে এমন একটা ব্যবসার কালচার চলছে যেখানে মানুষকে ওজনে কম দেওয়া, পণ্য সম্পর্কে মিথ্যা বলা, মানহীন পণ্য দিয়ে অধিক মুনাফা অর্জন বিষয়টা এমন পর্যায়ে যে এক প্রকার বলা চলে মানুষকে ধোঁকা দিয়ে টাকা নেওয়া কিন্তু আমরা ইনশাআল্লাহ সেই জায়গার একদম বিপরীতে অবস্থান করি এবং করবো এবং করে যাবো। কারন, প্রিয় নবী বলেছেন “যে ধোঁকা দেয় সে আমার উম্মত নয়”। তাই আমাদের উদ্দেশ্য শুধু মুনাফা নয় বরং ব্যাবসা একটি সুন্নতি পেশা যেটা করে মানুষের সমস্যা সমাধান ও উপকার করা এবং হালাল উপার্জন করা।

প্রোডাক্ট এ কোন ধরনের অসঙ্গতি কিংবা গুনগত মান কিংবা আমার যেমন বলেছি তেমন না পেলে ঝামেলা ছাড়া সাথে সাথে রিটার্ন করে দিতে পারবেন।

সারা বাংলাদেশে কুরিয়ারের মাধ্যমে হোম ডেলিভারি পাবেন ।

 

যে কোন সময় প্রয়োজনে আমাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন।

সাধারণত ঢাকার ভিতর ১-২ দিন এবং ঢাকার বাহিরে ২-৩ দিন সময় লাগে।  

হ্যাঁ, আমারা রিফান্ড কিংবা ১০০% ক্যাশ ব্যাক করে থাকি যদি কিনা আমাদের কোম্পানির রিফান্ড পলিসি অনুযায়ী আপনার পণ্যর কোন সমস্যা হয়। 

জ্বী, আমরা  পাইকারি বিক্রি করে থাকি এবং সারা বাংলাদেশে ডেলিভারি দিয়ে থাকি। আশা করি আপনি আমাদের থেকে পণ্য নিয়ে ঠকবেন না (ইনশাআল্লাহ)।   

আমাদের অফিস খুলনা সিটি কর্পোরেশন, কুয়েট এরিয়ায়। 

আমাদের যেহেতু বিভিন্ন ধরনের পণ্য আছে, তাই আমরা সাধারণত যেই পণ্য যেই এলাকায় বহুল প্রসিদ্ধ এবং মান ও স্বাদ আমাদের সন্তুষ্ট করে সেই পণ্য সেখান থেকে সরাসরি সংগ্রহ করার চেস্টা করে থাকি। 

না এখন পর্যন্ত আমাদের কোন আউটলেট কিংবা শোরুম নেই তবে আমাদের ইচ্ছা আছে খুব তাড়াতাড়ি একটা আউটলেট খোলার (ইনশাআল্লাহ), তবে আমাদের আফিস আছে কিন্তু সেখানে সাধারণত সর্বসাধারণের ভিজিট করার মতন ব্যবস্থা নেই।